Tag Archives: আর্ন্তজাতিক

Y7 Pro019 New Phone

Huawei brings a new smartphone named ‘Y7 Pro019’ in the country’s market. Dudrups display, lasting battery, front flash and AI camera priced at 16 thousand 999. The device has 13 megapixel dual rear camera and 16 megapixel front camera. It has 4000 millimeter battery life.

Huawei authorities have said that Huawei’s own EMUI 8.2 powered Android 8.1 OS has been used in the attractive 7.7-inch display of DualDrop display. This Qualcomm 450 octaos processor-connected 3GB RAM device will have 32GB internal storage, which can be expanded to a maximum of 512 GB via microSD card.

Regarding the device, Huawei Consumer Business Group (Bangladesh) Country Director Kelvin Young said, “Bangladesh’s market is always important to us. We try to provide customers with the highest quality service. Hopefully, the new smartphone will be able to respond to the people of the country.

সাপাহারে বিএসএফের নির্যাতনে বাংলাদেশি নিহত

নওগাঁর সাপাহার সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) নির্যাতনে আবদুল বারী (৪৫) নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।

Indan BSF



চীন, নেপাল, পাকিস্তানের সাথে মুরোদ দেখাতে না পারলেও বাংলাদেশের সাথে ঠিকই পারে। কারণ বাংলাদেশের ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতি তারাই নিয়ন্ত্রণ করে। যে কারণে এদেশের বিনা ভোটের অবৈধ স্বৈরাচার শাসকরা ভারতের অত্যাচার-নির্যাতন, শোষণের বিরুদ্ধে কথা বলতে পারে না।

বুধবার সকাল ৮টার দিকে সাপাহার আদাতলা সীমান্ত থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত আবদুল বারী উপজেলার দক্ষিণ পাতাড়ি গ্রামের আবু বক্করের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার রাতে আবদুল বারীসহ কয়েকজন পূর্ণভা নদীর আদাতলার সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করছিল। সময় বিএসএফের সদস্যরা বুঝতে পেরে তাদের তাড়া করে।

সময় অন্যরা পালিয়ে আসতে পারলেও আবদুল বারীকে নির্যাতন করে। পরে তাকে পূর্ণভা নদীর তীরে তারকাঁটার পাশে বাংলাদেশের সীমানায় ফেলে দেন বিএসএফরা।

বুধবার ভোরে নিহতের মরদেহ তারকাঁটার পাশে পড়ে থাকতে দেখে থানা পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা।

১৬ বিজিবি আদাতলা ক্যাম্পের সুবেদার আবদুল হান্নান বলেন, একদল চোরাকারবারি ভারতে প্রবেশের জন্য পূর্ণভা নদীর কিনারে অপেক্ষা করছিল। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে ককটেল ছুড়ে মারেন। সময় তারা গুরুতর অবস্থায় পালিয়ে আসেন।

তিনি বলেন, তারা বিজিবির তালিকাভুক্ত চোরাকারবারি। দীর্ঘদিন তারা পালিয়ে থাকায় আটক করা সম্ভব হচ্ছিল না।

সাপাহার থানার ওসি আবদুল হাই বলেন, বুধবার সকাল ৮টার দিকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এর আগে গত ১৫ জুন নওগাঁর পোরশা উপজেলার নীতপুর সীমান্তে আগ্রাবাদ ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যদের গুলিতে সুভাস রায় (৩৭) নামে এক বাংলাদেশি নিহত হন।

ইউটিউবে নিজের খেলা দেখেই অবিশ্বাস্য মনে হয় রিয়াল তারকার

ইউটিউবে নিজের খেলা দেখেই অবিশ্বাস্য মনে হয় রিয়াল তারকার

রিয়ালে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন ইয়োভিচ। ছবি : এএফপি
এই মৌসুমেই ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দিয়েছিলেন সার্বিয়ান স্ট্রাইকার লুকা ইয়োভিচ। বিশ্বের অন্যতম সেরা ক্লাবের মূল স্ট্রাইকার হবেন, গোলের পর গোল করে বিশ্বসেরা স্ট্রাইকারদের কাতারে আসবেন, এমনটা স্বপ্ন থাকলেও স্বপ্নের সঙ্গে বাস্তবতার মেলবন্ধন হয়েছে সামান্যই
এই গ্রীষ্মেরই তো কথা।
করিম বেনজেমার ওপর চাপ কমাতে দলে নতুন এক স্ট্রাইকার নিয়ে এল রিয়াল মাদ্রিদ। জার্মান লিগ আর ইউরোপে লিগে ফ্রাঙ্কফুর্টের সার্বিয়ান স্ট্রাইকার লুকা ইয়োভিচ তখন ক্যারিয়ার-সেরা ফর্মে। স্ট্রাইকারটিকে জার্মানি থেকে স্পেনে আনতে ৬০ মিলিয়ন ইউরো দরকার হলো। বেনজেমার বয়স তিরিশের ওপারে, রিয়ালের আশা ছিল আস্তে আস্তে বেনজেমার জায়গাটা নিতে পারবেন ইয়োভিচ। ইয়োভিচের নিজের মনের আশাও ব্যতিক্রম কিছু ছিল না। কিন্তু সেই আশা পূরণ হচ্ছে কোথায়?
রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ২১ ম্যাচ খেলে গোল করেছেন মাত্র একটা। যথেষ্ট বাজে ফর্ম। তবে গোল না করার চেয়ে যে জিনিসটা চোখে পড়েছে বেশি করে, সেটা হলো ইয়োভিচের আত্মবিশ্বাসহীনতা। সেই পুরোনো আত্মবিশ্বাসী ইয়োভিচকে দেখাই যাচ্ছে না মাঠে। দলের খেলায় ইতিবাচক কোনো ভূমিকা রাখতে পারছেন না। নিন্দুকেরা ঠাট্টা করে বলতেই পারেন, ইয়োভিচের মুখোশ পরিয়ে আরেকজনকে পাঠিয়ে দিল না তো ফ্রাঙ্কফুর্ট?
না, সেটা হয়নি। ইয়োভিচ নিজেও নিজের ফর্ম নিয়ে খুব বেশি খুশি নন। বুঝতে পারছেন, তাঁর ওপর যে প্রত্যাশা ছিল, পূরণ করতে পেরেছেন তার সামান্যই। এখন এমন অবস্থা দাঁড়িয়েছে, ইউটিউবে নিজের আগের খেলাগুলো, দুর্ধর্ষ সেই গোলগুলো দেখলে নিজের সঙ্গে মেলাতে পারেন না!
সার্বিয়ার এক টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিজেই জানিয়েছেন এসব, ‘যেমন মৌসুম কাটাচ্ছি, তাতে আমি সুখী নই। অন্তত প্রথম কয়েক মাসে যা হলো তা নিয়ে তো নয়-ই। আমি জানি, আমি এর চেয়ে আরও অনেক ভালো খেলতে পারি। মাঝে মাঝে আমি ইউটিউবে নিজের খেলা দেখে নিজেকেই জিজ্ঞেস করি, “কী হলো ছেলেটার?”’
রিয়াল মাদ্রিদের খেলোয়াড় হিসেবে উপজাত হিসেবে জুড়ে বসে বাড়টি চাপ। সে চাপ সহ্য করে কেউ উদ্ভাসিত হয়ে ওঠেন, আবার কেউ চাপে ভেঙে পড়েন। আপাতত ইয়োভিচ আছে দ্বিতীয় দলেই। সেটা তাঁর থেকে ভালো কেউই বুঝছে না, ‘আপনারা সবাই জানেন রিয়াল মাদ্রিদের খেলোয়াড় হওয়ার চাপ কেমন। তার ওপর আপনার বয়স যদি একুশ হয় ও রিয়ালের মতো ক্লাব যদি আপনার জন্য ৬০ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ করে। তাহলে তো কথাই নেই।’
এই খারাপ সময় বেশি দিন থাকবে না, আশাবাদী ইয়োভিচ, ‘সার্বিয়ায় অনেকে আমার খেলার ধরন নিয়ে নেতিবাচক কথা বলছে। তবে আমি নিশ্চিত, আমি ফর্মে ফিরবই। ভালো খেলার সামর্থ্য আছে আমার।’

‘গেস্টরুম করানো’ নিয়ে ঢাবির হলে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের হাতাহাতি

‘গেস্টরুম করানো’ নিয়ে ঢাবির হলে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের হাতাহাতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হল।নবীন শিক্ষার্থীদের ‘গেস্টরুম করানো’ নিয়ে হাতাহাতিতে জড়িয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের দুই পক্ষের কর্মীরা। একপর্যায়ে একটি পক্ষের কর্মীরা রড ও স্ট্যাম্প নিয়ে সংঘর্ষের প্রস্তুতি নিলেও হল সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) নাজমুল হাসান ও সাহিত্য সম্পাদক মো. ফাহিম হাসানের মধ্যস্থতায় পরিস্থিতি শান্ত হয়।

সোমবার রাত ১১টার দিকে বিজয় একাত্তর হলের গণ রুমে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল নাহিয়ান খান ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের অনুসারীদের মধ্যে হাতাহাতির এই ঘটনা ঘটে।
‘গেস্টরুম করানো’ হচ্ছে ছাত্রলীগের নবীন কর্মীদের ‘ম্যানার’ শেখানোর একটি কর্মসূচি। সাধারণত হলের অতিথিকক্ষে জ্যেষ্ঠ নেতা-কর্মীরা কনিষ্ঠদের ‘ম্যানার’ শেখান বলে এর নাম ‘গেস্টরুম’। তবে কখনো কখনো গণ রুম বা হলের অন্য কোনো কক্ষেও ‘গেস্টরুম করানো’ হয়। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের এই কর্মসূচির মুখোমুখি হতে হয়।
বিজয় একাত্তর হলের ছাত্ররা জানান, সোমবার রাতে আল নাহিয়ানের পক্ষের নেতা-কর্মীরা নির্ধারিত সময়ে ‘গেস্টরুম’ করাতে গিয়ে লেখকের পক্ষের নেতা-কর্মীদের দেখতে পান। লেখকের অনুসারীরা আল নাহিয়ানের অনুসারীদের ঘণ্টাখানেক বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখলে একপর্যায়ে তাঁরা ক্ষুব্ধ হয়ে টিভিকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় দুই পক্ষের নেতা-কর্মীরা হাতাহাতিতে জড়ান। লেখকের অনুসারীরা রড ও স্ট্যাম্প নিয়ে সংঘর্ষের প্রস্তুতি নিলেও ছাত্রলীগের প্যানেল থেকে নির্বাচিত হল সংসদের জিএস নাজমুল হাসান ও সাহিত্য সম্পাদক মো. ফাহিম হাসানের মধ্যস্থতায় শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি শান্ত হয়।
এ বিষয়ে বিজয় একাত্তর হল সংসদের জিএস নাজমুল হাসান সোমবার মধ্যরাতে প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর ও হল সংসদের সাহিত্য সম্পাদকের মধ্যস্থতায় এখন পরিস্থিতি শান্ত আছে। তবে তিনি দাবি করেন, ‘গেস্টরুম করানো’ নিয়ে নয়, বরং টিভি দেখা নিয়ে দুই পক্ষের কর্মীরা হাতাহাতিতে জড়িয়েছিলেন।
এ ঘটনায় বক্তব্য জানতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের মুঠোফোনে কল করা হলেও তাঁদের সাড়া পাওয়া যায়নি।